শিরোনাম:
ঢাকা, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১
Swadeshvumi
মঙ্গলবার ● ১৮ অক্টোবর ২০২২
প্রচ্ছদ » জাতীয় » জেলা পরিষদে নির্বাচিত হলেন ৫৭ চেয়ারম্যান
প্রচ্ছদ » জাতীয় » জেলা পরিষদে নির্বাচিত হলেন ৫৭ চেয়ারম্যান
২৩৮ বার পঠিত
মঙ্গলবার ● ১৮ অক্টোবর ২০২২
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

জেলা পরিষদে নির্বাচিত হলেন ৫৭ চেয়ারম্যান

---

বিশেষ প্রতিনিধি

দেশের ৫৭ জেলা পরিষদে ভোটের মাধ্যমে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করা হয়েছে। গতকাল সোমবার সকাল ৯টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত টানা শান্তিপূর্ণভাবে এসব জেলায় ভোটগ্রহণ করা হয়। নির্বাচন কমিশনের প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, জেলা পরিষদগুলোর ফলাফলের তথ্য নিচে তুলে ধরা হলো-

রাজশাহী: এই জেলায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর ইকবাল। কাপ-পিরিচ প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ৫৯৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী আক্তারুজ্জামান আক্তার মোটরসাকেল প্রতীকে পেয়েছেন ৫৬৬ ভোট।

ফরিদপুর: বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী শাহাদাত হোসেন (চশমা)। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. ফারুক হোসেন।

রাজবাড়ী: ৪২৮ ভোট চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন পাংশা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী এ কে এম শফিকুল মোরশেদ আরুজ। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী দীপক কুন্ডু পেয়েছেন ১৩৮ ভোট।

নরসিংদী: জেলা পরিষদ নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ইশরাত উদ্দিন আহমেদ মনির। আনারস প্রতীকে তার প্রাপ্ত ভোট ৬২২।

খুলনা: খুলনা জেলা পরিষদে পুনরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ দলীয় প্রার্থী শেখ হারুনুর রশীদ। তিনি মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫৩৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি এমএম মোর্ত্তজা রশিদী দারা চশমা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪০৩ ভোট।

মানিকগঞ্জ: মানিকগঞ্জ জেলা পরিষদ নির্বাচনের আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী অ্যাডভোকেট গোলাম মহীউদ্দীন আনারস প্রতীকে ৪৫২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী কে এম বজলুল হক খান পেয়েছেন ৪২৫ ভোট।

গাইবান্ধা: গাইবান্ধা জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু বকর সিদ্দিক নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আতাউর রহমান সরকার আতা।

পঞ্চগড়: জেলা পরিষদে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন পঞ্চগড় চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি আব্দুল হান্নান শেখ। তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ২৮৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি আবু তোয়াবুর রহমান পেয়েছেন ২৩১ ভোট।

যশোর: যশোর জেলা পরিষদ নির্বাচনে পুনরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী ঘোড়া প্রতীকের সাইফুজ্জামান পিকুল। তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ছিলেন আনারস প্রতীকের মারুফ হোসেন কাজল।

নড়াইল: ২৬০ ভোট পেয়ে নড়াইল জেলা পরিষদের নতুন চেয়ারম্যান হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি অ্যাডভোকেট সুবাস চন্দ্র বোস। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী সৈয়দ ফয়জুল আমির পেয়েছেন ১৭৫ ভোট।

ময়মনসিংহ: জেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী অধ্যাপক ইউসুফ খান পাঠান। আনারস প্রতীক নিয়ে তিনি পেয়েছেন ১ হাজার ১৩৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাসদ সমর্থিত চশমা প্রতীকের প্রার্থী আমিনুল ইসলাম আমিন পেয়েছেন ৪৫৮ ভোট।

নেত্রকোনা: চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট অসিত কুমার সরকার সজল। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আসমা আশরাফ।

সাতক্ষীরা: চেয়ারম্যান পদে জয়লাভ করেছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আলহাজ নজরুল ইসলাম। তিনি পেয়েছেন ৬০৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী খলিলুল্লাহ্ ঝড়ু পেয়েছেন ৪৪৭ ভোট।

নাটোর: ৫৪৮ ভোট পেয়ে জেলা পরিষদে পুনরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাজেদুর রহমান খাঁন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টি মনোনীত নুরুন্নবী মৃধা পেয়েছেন ২৪৭ ভোট।

গাজীপুর: জেলা পরিষদ নির্বাচনে গাজীপুরে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. মোতাহার হোসেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধী ছিলেন এসএম মোকসেদ আলম।

জয়পুরহাট: ৩৯১ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে জয়পুরহাটে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত খাজা সামছুল আলম। তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী জাসদ সমর্থিত আবুল খায়ের মো. সাখাওয়াত হোসেন পেয়েছেন মাত্র ৯৬ ভোট।

চুয়াডাঙ্গা: চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মাহফুজুর রহমান মনজু। মোটরসাইকেল প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ৩১২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী আরেফিন আলম রঞ্জু পেয়েছেন ২৪৯ ভোট।

কিশোরগঞ্জ: ৯৫৩ ভোট পেয়ে কিশোরগঞ্জে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী অ্যাডভোকেট মো. জিল্লুর রহমান। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির অ্যাডভোকেট মো. আশরাফ উদ্দিন পেয়েছেন ২৫৭ ভোট।

পটুয়াখালী: এই জেলায় চেয়ারম্যান পদে ৫৮৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট হাফিজুর রহমান। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ মনোনীত আনারস প্রতীকের খলিলুর রহমান মোহন পেয়েছেন ৪৭১ ভোট।

সুনামগঞ্জ: হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে সুনামগঞ্জে ৬১২ ভোট পেয়ে টানা দ্বিতীয়বারের মতো জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হলেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী নুরুল হুদা মুকুট। তার নিকটতম প্রার্থী আওয়ামী লীগের প্রার্থী খায়রুল কবির রুমেন পেয়েছেন ৬০৪ ভোট।

মেহেরপুর : এই জেলা পরিষদের নতুন চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলেন সাবেক ছাত্র নেতা অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম। তিনি কাপ-পিরিচ প্রতীক নিয়ে ১৭৬ ভোট পেয়েছেন। তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী সাবেক চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা গোলাম রসুল পেয়েছেন ১১৫ ভোট।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া: জেলা পরিষদ নির্বাচনে ৮২০ পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আল মামুন সরকার। তার নিকটতম প্রার্থী শফিকুল আলম পেয়েছেন ৫৭৭ ভোট।

রংপুর: ৬০১ ভোট পেয়ে রংপুর জেলা পরিষদে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কৃত বিদ্রোহী প্রার্থী বীরমুক্তিযোদ্ধা মোছাদ্দেক হোসেন বাবলু। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ মনোনীত বীরমুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট ইলিয়াস আহমেদ পেয়েছেন ৪৮৪ ভোট।

নীলফামারী: নীলফামারীতে ৫৩৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মমতাজুল হক। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা জয়নাল আবেদীন পেয়েছেন ৩১৮ ভোট।

হবিগঞ্জ: ৯৬১ ভোট পেয়ে হবিগঞ্জে জেলায় দ্বিতীয়বারের মতো চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী ডা. মুশফিক হোসেন চৌধুরী। তার নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী আবু নাইম মো. শিবলী খায়ের পেয়েছেন ৭৭ ভোট এবং অপর প্রার্থী অ্যাডভোকেট নুরুল হক পেয়েছেন ৪৩ ভোট।

চাঁদপুর: ৭৩৮ ভোট পেয়ে চাঁদপুরে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আলহাজ ওচমান গণি পাটওয়ারী। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী জাকির হোসেন প্রধানিয়া পেয়েছেন ৫২২ ভোট।

দিনাজপুর: চেয়ারম্যান পদে জাতীয় পার্টির প্রার্থী দেলোয়ার হোসেন এক হাজার ১৬২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী তৈয়ব উদ্দিন পেয়েছেন ২২৬ ভোট। অপর স্বতন্ত্র প্রার্থী আজিজুল ইমাম চৌধুরী ৮৭ ভোট পেয়েছেন।

মাগুরা: বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী পঙ্কজ কুমার কুণ্ডু পেয়েছেন ৩৫২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী শরীয়াতুল্লাহ হোসেন মিয়া ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ১৩০ ভোট।

বগুড়া: বগুড়া জেলা পরিষদের নির্বাচনে ডা. মকবুল হোসেন পুনরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।

ঝিনাইদহ: জেলা পরিষদ নির্বাচনে ঝিনাইদহে ১৫ ভোট বেশি পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আনারস প্রতীকের প্রার্থী ড. হারুন অর রশীদ।

কক্সবাজার: স্বতন্ত্র প্রার্থী ও জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সহসভাপতি শাহীনুল হক মার্শাল ৫৭৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোস্তাক আহমদ চৌধুরী পেয়েছেন ৩৯৫ ভোট।

বেসরকারি ফলাফলে দেখা যাচ্ছে, অধিকাংশ জেলাতেই আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীরা চেয়ারম্যান পদে জয় পেয়েছেন। তবে আদালতের আদেশে চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও নোয়াখালীর ফলাফল স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন। দেশের ৬৪টি জেলার মধ্যে তিন পার্বত্য জেলা বাদে ৬১ জেলায় নির্বাচন হওয়ার কথা থাকলেও শেষ পর্যন্ত সোমবার ভোটগ্রহণ করা হয় ৫৭ জেলায়।

ইসির তথ্যানুযায়ী, জেলা পরিষদ নির্বাচনে এবার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী না থাকায় ভোটের আগেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন ২৬ জন চেয়ারম্যান, ১৮ জন মহিলা সদস্য এবং ৬৫ জন সাধারণ সদস্যসহ মোট ১০৯ প্রার্থী। জেলাগুলো হলো- ফেনী, ভোলা, কুমিল্লা, কুড়িগ্রাম, গোপালগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, জামালপুর, ঝালকাঠী, টাঙ্গাইল, ঠাকুরগাঁও, ঢাকা,  নওগাঁ,  নারায়ণগঞ্জ, পাবনা, পিরোজপুর, বরগুনা, বরিশাল, বাগেরহাট, মাদারীপুর, মুন্সীগঞ্জ, মৌলভীবাজার, লক্ষ্মীপুর, লালমনিরহাট, শরীয়তপুর, সিরাজগঞ্জ ও সিলেট। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত সবাই আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী।

ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, সোমবার ৫৭ জেলা পরিষদের ভোটে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন ৯২ জন প্রার্থী। অন্যদিকে সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ৬০৩ জন এবং সাধারণ সদস্য পদে প্রার্থীর সংখ্যা ১ হাজার ৪৮৫ জন ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।

এবারের জেলা পরিষদ নির্বাচনে মোট ভোটার ৬০ হাজার ৮৬৬ জনপ্রতিনিধি। ৫৭ জেলার স্থানীয় সরকারের চারটি প্রতিষ্ঠানের (সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, উপজেলা পরিষদ ও ইউনিয়ন পরিষদ) নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের তথ্যের ভিত্তিতে এ ভোটার তালিকা তৈরি করা হয়েছে। এই নির্বাচনে সাধারণ ওয়ার্ডের ৪৪৮টি, সংরক্ষিত ওয়ার্ড ১৬৬টি। ভোটকেন্দ্র ৪৬২ এবং ভোটকক্ষ হচ্ছে ৯২৫টি। প্রতিটি ভোটকেন্দ্র ও কক্ষে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে।

দেশে দ্বিতীয়বাবের মতো অনুষ্ঠিত এবারের জেলা পরিষদ নির্বাচনে সব জেলায় ভোট গ্রহণ করা হয় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম)। এর আগে সর্বশেষ ২০১৬ সালের ১৮ ডিসেম্বর এসব জেলা পরিষদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।



বিষয়: #



আর্কাইভ