শিরোনাম:
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ন ১৪৩১
Swadeshvumi
রবিবার ● ২৩ অক্টোবর ২০২২
প্রচ্ছদ » জাতীয় » ঘূর্ণিঝড় ‘সিত্রাং’ মোকাবিলায় প্রস্তুতি সম্পন্ন : ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
প্রচ্ছদ » জাতীয় » ঘূর্ণিঝড় ‘সিত্রাং’ মোকাবিলায় প্রস্তুতি সম্পন্ন : ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
২৭৩ বার পঠিত
রবিবার ● ২৩ অক্টোবর ২০২২
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

ঘূর্ণিঝড় ‘সিত্রাং’ মোকাবিলায় প্রস্তুতি সম্পন্ন : ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী

রোববার সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে দুর্যেোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান

বিশেষ প্রতিনিধি 

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান বলেছেন, ঘূর্ণিঝড় ‘সিত্রাং’ মোকাবিলায় সব ধরনের আগাম প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। রোববার সচিবালয়ে ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচির বাস্তবায়ন বোর্ডের জরুরি সভার আগে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা জানান।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘লঘুচাপ সৃষ্টির পর থেকেই আমাদের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক পূর্বাভাস কেন্দ্রগুলোর সঙ্গে আমরা যোগাযোগ রাখছি। ঝুঁকিপূর্ণ জেলাগুলোকে আগাম প্রস্তুতি গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এসব জেলা প্রশাসকদের সঙ্গে আমাদের ভার্চুয়ালি মিটিং হয়েছে। জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির মিটিং হয়েছে। সিপিপিকে (ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি) প্রস্তুতি গ্রহণ ও সতর্কবার্তা প্রচারের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। জেলা পর্যায়ে আশ্রয়কেন্দ্রগুলো আমরা প্রস্তুত রাখতে বলেছি। আশ্রয় কেন্দ্রগুলো পরিষ্কার করা হয়েছে।’

ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী বলেন, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপটি আজ সন্ধ্যার মধ্যে ঘূর্ণিঝড় ‘সিত্রাং’-এ রূপ নিতে পারে। এটি সোমবার দিবাগত গভীর রাত থেকে মঙ্গলবার সন্ধ্যার মধ্যে বাংলাদেশ উপকূলে আঘাত হানতে পারে।

২০ অক্টোবর সৃষ্ট লঘুচাপটি রোববার দুপুরে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, গভীর নিম্নচাপটি আজ রোববার সন্ধ্যার মধ্যে ঘূর্ণিঝড়ে রূপান্তরিত হওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া দপ্তর। যদি ঘূর্ণিঝড়ে রূপান্তরিত হয়, তাহলে এর নাম হবে- সিত্রাং। এটি আরও এগিয়ে উত্তর-পূর্ব দিকে মোড় নিতে পারে। উত্তর-পূর্ব দিকে মোড় নিলে এটি কক্সবাজার থেকে সাতক্ষীরা পর্যন্ত প্রতিটি জেলাতেই আঘাত হানবে। সমুদ্রবন্দরগুলোতে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত জারি করা হয়েছে বলেও জানান এনামুর রহমান।

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, আগামিকাল সোমবার দিবাগত রাত থেকে মঙ্গলবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এটি বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত হানার সম্ভাবনা রয়েছে। এটি উত্তর-পূর্ব দিকে মোড় নিলে ৭৩০ কিলোমিটার বিস্তৃত ১৯টি উপকূলীয় জেলায় আঘাত হানতে পারে।

এনামুর রহমান বলেন, উপকূলের আঘাত হানার সময় ঘূর্ণিঝড়ের বাতাসের গতি প্রতি ঘণ্টায় ৯০ থেকে ১১০ কিলোমিটার থাকতে পারে।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আতিকুল হক, মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব বেগম রওশন আরা, ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সিপিপি)’র পরিচালক আহমেদুল হক এবং আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক মো. আজিজুর রহমান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

 জয়েন্ট টাইফুন ওয়ার্নিং সেন্টারের পূর্বাভাস বলছে, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে নিম্নচাপটি

ঝুঁকিপূর্ণ ১৯ জেলায় ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং মোকাবিলায় প্রস্তুতি  

আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, বাংলাদেশ উপকূল থেকে মোটামুটি ৭শ’ কিলোমিটার দূরে অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রোববার রাতেই ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। তখন এ ঘূর্ণিঝড়ের নাম হবে ‘সিত্রাং’। এই নাম থাইল্যান্ডের দেওয়া। ভারতীয় আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাস বলছে, বর্তমান প্রবণতা বজায় থাকলে সেই ঘূর্ণিঝড় মঙ্গলবার ভোরের দিকে বরিশাল বিভাগের তিনকোনা দ্বীপ ও চট্টগ্রাম বিভাগের সন্দ্বীপের কাছ দিয়ে বাংলাদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে।

নিম্নচাপের প্রভাবে সকাল থেকেই রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় শুরু হয়েছে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি। আবহাওয়া অধিদপ্তর দেশের সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলেছে। সেই সঙ্গে ভারি থেকে অতি ভারি ‍বৃষ্টি এবং জোয়ারের সময় উপকূলীয় নিম্নাঞ্চলে স্বাভাবিকের চেয়ে ৩-৫ ফুট বেশি উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় সরকারের প্রস্তুতির কথা তুলে ধরে প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, বর্তমানে যেভাবে ম্যাপিং করা হয়েছে, তাতে কক্সবাজার থেকে সাতক্ষীরা, এই বিস্তৃত এলাকার ৭৩০ কিলোমিটার জুড়ে এ ঝড়ের প্রভাব পড়তে পারে। এই ঘূর্ণিঝড়ের ব্যপ্তি অনেক বেশি, কিন্তু ঘূর্ণিঝড়টি অতটা তীব্র নয়। আমরা ধারণা করছি, গত তিন বছরের মধ্যে এটিই সবচেয়ে ব্যাপক বিস্তৃত এলাকায় আঘাত হানবে। উপকূলীয় ১৯টি জেলাকে আমরা ঘূর্ণিঝড় ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা হিসেবে বিবেচনা করছি।”

জেলাগুলো হচ্ছে- খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পটুয়াখালী, বরগুনা, ভোলা, পিরোজপুর, বরিশাল, ঝালকাঠি, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, চাঁদপুর, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ফরিদপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ ও শরীয়তপুর।

---

গভীর নিম্নচাপটি ঘণ্টায় ২০ কিমি গতিতে বরিশালের দিকে এগোচ্ছে

বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি গতি বাড়িয়েছে। এটি এখন সরাসরি বাংলাদেশের দিকে মুখ করে দ্রুতগতিতে এগোচ্ছে। ঘণ্টায় ১৬ থেকে ২০ কিলোমিটার গতিতে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিয়ে বরিশাল ও চট্টগ্রামের মাঝামাঝি এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে আঘাত হানতে পারে। আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। তবে ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, ঘূর্ণিঝড়টির গতিমুখ সরাসরি বরিশালের দিকে।

আবহাওয়াবিদেরা বলছেন, গভীর নিম্নচাপটি আজ রাত নয়টার মধ্যে যেকোনো সময় ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। সে সময় এর গতিপথ বদলে যেতে পারে। ঝড়টির সঙ্গে যে বিশাল মেঘমালা তৈরি হয়েছে, তার প্রভাবে বাংলাদেশের উপকূলসহ বেশির ভাগ এলাকায় মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টি শুরু হয়েছে। সেই সঙ্গে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার গতিতে ঝোড়ো হাওয়া বইছে। আজ রাত ও আগামীকালের মধ্যে বৃষ্টির পরিমাণ ও বাতাসের গতি বাড়তে পারে।

 ---

গভীর নিম্নচাপে উপকূলে বৃষ্টি, বন্দরে ৩ নম্বর সংকেত

জয়েন্ট টাইফুন ওয়ার্নিং সেন্টারের পূর্বাভাস বলছে, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পরিণত হতে পারে নিম্নচাপটি। বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত নিম্নচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে গভীর নিম্নচাপের রূপ নেওয়ায় উপকূলীয় এলাকায় ঝড়ো হাওয়ার শঙ্কায় দেশের সমুদ্রবন্দরগুলোকে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ভারি ‍বৃষ্টির পাশাপাশি উপকূলীয় নিম্নাঞ্চলে জলোচ্ছ্বাসের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

নিম্নচাপের প্রভাবে ইতোমধ্যে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় শুরু হয়েছে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি। ঘণ্টায় ২০ কিলোমিটার গতিতে অগ্রসর হতে থাকা এই ঘূর্ণিবায়ুর চক্র রোববার রাতেই ঘূর্ণিঝড়ের রূপ নিতে পারে বলে আভাস দিচ্ছেন আবহাওয়াবিদরা। সেই সঙ্গে ভারি থেকে অতি ভারি ‍বৃষ্টি এবং জোয়ারের সময় উপকূলীয় নিম্নাঞ্চলে স্বাভাবিকের চেয়ে ৩-৫ ফুট বেশি উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

আবহাওয়াবিদ মনোয়ার হোসেন বলেন, নিম্নচাপটি আরও সামান্য উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে এবং আরও ঘনীভূত হয়ে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়। রোববার বেলা ১২টায় গভীর নিম্নচাপটি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৭৮০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৭১৫ কিলোমিটার কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৭৩০ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৬৯৫ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থান করছিল।

রোববার জিএফএস এর পূর্বাভাস মডেলে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়ের গতিমুখ দেখানো হয়েছে পটুয়াখালী ও সন্দ্বীপের মাঝামাঝি উপকূলীয় এলাকার দিকে। পরিস্থিতি অনুযায়ী এই গতিপথও বদলে যেতে পারে। নিম্নচাপ কেন্দ্রের ৪৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্ব্বোচ্চ গতিবেগ তখন ছিল ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত বাড়ছিল। তিনি আরও বলেন, গভীর নিম্নচাপটি আরও ঘনীভূত হয়ে উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে এবং রোববার রাতে ঘূর্ণিঝড়ের রূপ নিতে পারে। তখন এ ঘূর্ণিঝড়ের নাম হবে ‘সিত্রাং’। এই নাম থাইল্যান্ডের দেওয়া।

নিম্নচাপ কেন্দ্রের কাছে সাগর উত্তাল থাকায় ১ নম্বর সতর্কতা সংকেত নামিয়ে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরকত সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে এবং গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।

আন্দামান সাগর ও সংলগ্ন দক্ষিণ পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় বৃহস্পতিবার লঘুচাপটি সৃষ্টি হয়। শুক্রবার তা সুস্পষ্ট লঘুচাপে ও শনিবার নিম্নচাপে এবং রোববার সকালে তা গভীর নিম্নচাপে রূপ নেয়। ভারতীয় আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাস বলছে, এখন উত্তর-পশ্চিমে অগ্রসর হলেও ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হওয়ার পর ঘূর্ণিবায়ুর চক্রটি বাঁক নিয়ে উত্তর উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হতে পারে এবং শক্তি বাড়িয়ে সোমবার প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের রূপ নিতে পারে।

বর্তমান প্রবণতা বজায় থাকলে সেই ঘূর্ণিঝড় মঙ্গলবার ভোরের দিকে বরিশাল বিভাগের তিনকোনা দ্বীপ ও চট্টগ্রাম বিভাগের সন্দ্বীপের কাছ দিয়ে বাংলাদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে বলে ভারতীয় আবহাওয়াবিদরা মনে করছেন। ---

বৃষ্টি ও জলোচ্ছ্বাসের আভাস

আবহাওয়াবিদ মনোনয়ার হোসেন জানিয়েন, গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে উপকূলীয় এলাকায় ভারি থেকে অতি ভারি বর্ষণ হতে পারে। অমাবশ্যা তিথির এ সময়ে গভীর নিম্নচাপ ও বায়ুচাপের আধিক্যের প্রভাবে উপকূলীয় জেলা সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, নোয়াখালী, ফেনী, চট্টগ্রাম, কক্সবাজারের দ্বীপ ও চরাঞ্চল স্বাভাবিক জোয়ারের পানির চেয়ে ৩-৫ ফুট পর্যন্ত বেশি উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে ।

রোববার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অধিকাংশ জায়গায়; ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝড়ো হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের কোথাও কোথাও ভারি থেকে অতি ভারি বর্ষণ হতে পারে।



বিষয়: #



আর্কাইভ