শিরোনাম:
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ন ১৪৩১
Swadeshvumi
মঙ্গলবার ● ১৩ ডিসেম্বর ২০২২
প্রচ্ছদ » জাতীয় » বিএনপির ছেড়ে দেওয়া ৬ শূন্য আসনের তফসিল বৃহস্পতিবার
প্রচ্ছদ » জাতীয় » বিএনপির ছেড়ে দেওয়া ৬ শূন্য আসনের তফসিল বৃহস্পতিবার
২৭০ বার পঠিত
মঙ্গলবার ● ১৩ ডিসেম্বর ২০২২
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

বিএনপির ছেড়ে দেওয়া ৬ শূন্য আসনের তফসিল বৃহস্পতিবার

---
বিশেষ প্রতিনিধি

বিএনপির এমপিদের ছেড়ে দেওয়া শূন্য আসনগুলোতে উপনির্বাচনের তফসিল আগামী বৃহস্পতিবার ঘোষণা করা হতে পারে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর। তিনি বলেছে, আগামী বৃহস্পতিবার (১৫ ডিসেম্বর) নির্বাচন কমিশনের অনানুষ্ঠানিক বৈঠক হবে। সেই বৈঠকে এসব শূন্য আসনে উপনির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে আলোচনা হবে। গতকাল সোমবার (১২ ডিসেম্বর) আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এসব বলেন।
মো. আলমগীর আরও বলেন, বিএনপির সংসদ সদস্যদের পদত্যাগ করা আসন শূন্য ঘোষণার গেজেট নির্বাচন কমিশন সচিবালয় পেয়েছে বলে জানিয়েছে। পরবর্তী প্রক্রিয়া হচ্ছে আমরা সভায় বসব। বৈঠকে বসে আমরা সিদ্ধান্ত নেব কবে নির্বাচন হবে, তার শিডিউল ঘোষণা করা হবে।
আসন শূন্য হওয়ার ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করার নিয়ম, এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, তফসিল আমরা খুব তাড়াতাড়িই দেব, ইনশাআল্লাহ। যেহেতু ৯০ দিনের মধ্যেই নির্বাচন করতে হবে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং আরেকজন নির্বাচন কমিশনার আজ ঢাকার বাইরে আছেন। আগামীকালও থাকবেন। পরশু হয়তো আসবেন। এরপর বৃহস্পতিবার অনানুষ্ঠানিক বৈঠকে হয়তো আমরা বসব। মিনিমাম সময় যেটা দিতে হয় সেটি দিয়ে আমরা হয়তো তফসিল দিয়ে দেব। আমরা ৯০ দিন অপেক্ষা করবে না।
যেহেতু সামনে জাতীয় নির্বাচন, তাই এই নির্বাচনের জন্য ৯০ দিন অপেক্ষা করবেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, সব নির্বাচনই ৯০ দিনের মধ্যে করতে হয়। কিন্তু মিনিমাম একটা সময় দিতে হয় কারণ নমিনেশন জমা দেওয়ার সময় থাকে, বাছাইয়ের সময় থাকে, প্রত্যাহারের সময় থাকে, প্রচারণার সময় থাকে। এই সময়টা দিয়ে তারিখ ঘোষণা করা হবে।
জাতীয় নির্বাচনের আগেই ছয়জন সংসদ সদস্যের পদত্যাগ বাড়তি চাপ সৃষ্টি করছে কি না? জানতে চাইলে মো. আলমগীর বলেন, না, আমরা কোনো চাপ অনুভব করছি না। আমাদের হলো রেফারির কাজ। আমরা মাঠ প্রস্তুত রাখব, গ্যালারি প্রস্তুত রাখব। সবকিছু প্রস্তুত রাখব, প্লেয়াররা খেলতে আসবেন। সাংবাদিকদের অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মাঠে আসার আগ পর্যন্ত দায়িত্ব কিন্তু যারা এটি আয়োজন করে তাদের, মানে সরকার ও রাজনীতিবিদদের। এক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনের কোনো ভূমিকা নেই।
খেলোয়াড়রা আসুক বা না আসুক আপনারা শুরুর মাঠ প্রস্তুত রাখবেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, খেলোয়াড়রা তো অবশ্যই আসবেন। সব খেলোয়াড় নাও আসতে পারেন। যাদের প্রস্তুতি থাকবে না তারা তো নাও আসতে পারেন। ৩৯টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল আছে। সবগুলো দলই যে নির্বাচন করবে সেটি তো আর বলা যায় না।
সবাই নির্বাচনে না এলে আপনাদের মনে অসন্তুষ্টি থাকবে কি না? জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা দেখব যে অধিকাংশ রাজনৈতিক দল বা সক্রিয় রাজনৈতিক দল যারা আছে, তারা এলেই বলব যে একটু সুন্দর নির্বাচন হয়েছে।



বিষয়: #



আর্কাইভ